ইংরেজি সহজে উচ্চারণ করার নিয়ম

ইংরেজি উচ্চারণ  সহজে শেখার ২০টি নিয়ম (Exclusive English Pronunciation Rules )


ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ বিধি – ইংরেজি বানান উচ্চারণ

ইংরেজি পড়তে গিয়ে আমরা প্রায়ই শব্দের সঠিক উচ্চারণ করা নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকি। আজকের পোস্টে আমরা ইংরেজি শব্দ সঠিক নিয়মে উচ্চারণ করার ৫০ টি অসাধারণ নিয়ম নিয়ে আলোচনা করবো।

➤Rule- 1 ⇨L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

☞Calm (কাম) – শান্ত।

☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা।

☞Palm (পাম) – তালগাছ।

➤Rule-2 ⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word

গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

☞Null (নাল) – বাতিল

☞But (বাট) – কিন্তু।

☞Nut (নাট) – বাদাম

☞Cut (কাট) – কাটা।

➤Rule-3 ⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।

উদাহরণ:

☞Name (নেইম) – নাম।

☞Come (কাম) – আসা।

☞Take (ঠেইক) – নেওয়া।

☞Fake (ফেইক) – ভূয়া।

➤Rule-4 ⇨M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না।

উদাহরণ:

☞Bomb (বম) – বোমা।

☞Comb (কৌম) – চিরুনি।

☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।

☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট।

➤Rule-5 ⇨Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।

☞Design (ডিজাইন) – আকা।

☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।

☞Reign (রেইন) – রাজত্ব।

☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।

➤Rule-6⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান

☞Knight (নাইট) – অশ্ব।

☞Knee (নী) – হাটু।

➤Rule- 7 ⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।

☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক।

☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।

☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।

➤Rule-8 ⇨Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।

উদাহরণ:

☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।

☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।

☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।

☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।

➤Rule-9 ⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।

উদাহরণ:

☞First (ফার্স্ট) – প্রথম।

☞Birth (র্বাথ) – জন্ম।

☞Bird (বার্ড) – পাখি।

☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।

➤Rule-10 ⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।

উদাহরণ:

☞Mice (মাইস) – ইদুর।

☞Rice (রাইস) – চাউল।

☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ

☞Size (সাইজ) – আয়তন।

➤Rule-11 ⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।

উদাহরণ:

☞Write (রাইট) – লেখা।

☞Wrong (রং) – ভুল।

☞Who (হু) – কে।

☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।

➤Rule-12 ⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।

উদাহরণ:

☞Night (নাইট) – রাত্র।

☞Sight (সাইট) – দৃশ্য।

☞Might (মাইট) – হতে পারে।

➤Rule-13 ⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।

উদাহরণ:

☞Guilty (গিল্টি) – দোষী।

☞Guilt (গিল্ট) – দোষ।

☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।

➤Rule-14 ⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।

উদাহরণ:

☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন।

☞Nail (নেইল) – পেরেক

☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।

➤Rule-15 ⇨O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।

☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।

➤Rule-16 ⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।

উদাহরণ:

☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।

☞Mire (মায়্যার) – কাদা।

☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।

➤Rule-17 ⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।

উদাহরণ:

☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।

☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।

☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।

☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।

➤Rule-18 ⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।

☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।

☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়।

☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।

➤Rule-19 ⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।

উদাহরণ:

☞Heart (হার্ট) – হৃদয়।

☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী।

☞Earn (আর্ন) – আয় করা।

➤Rule-20 ⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।

☞Feather (ফেদার) – পালক।

☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।

☞Leader (লিডার) – সর্দার।


Post a Comment

0 Comments